
ছবি: আপন দেশ
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যখন দলে ‘ঘুঘু’ ঠেকানোর বার্তা দিচ্ছেন। তখন গাজীপুরে চলছে কোটি কোটি টাকায় সেই ঘুঘুর (আওয়ামী লীগ) পুনর্বাসন। টাকার বিনিময়ে কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির বিরুদ্ধে। জেলা বিএনপির তিন যুগ্ম আহবায়ক ও সদস্যসচিবকে সঙ্গে নিয়ে বাণিজ্যে নেমেছেন আহবায়ক।
উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি গঠনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন তারা। নির্ভরযোগ্য তথ্যমতে, ৫ কোটি টাকার বিনিময় দুই কমিটিতে ৩৫ আওয়ামী লীগ নেতাকে পদপদবী দিয়েছে চক্রটি।
একই সঙ্গে ‘মাই ম্যান’ তরিকায় নিষ্ক্রিয়দের স্থান দিয়েছে ওই কমিটিগুলোতে। তাতে শেখ হাসিনার আমলে ডান্ডাবেড়ি পড়িয়ে মায়ের জানাযা আনা আজম খানদের মতো দলীয় নেতাকর্মীর ঠাঁইও হয়নি। উল্টো একই পরিবারের একাধিক জনকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়া হয়েছে। সুবিধাভোগী ও বঞ্চিত নেতারা পরস্পরকে সর্বোচ্চ হুমকি দিচ্ছে। এ নিয়ে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে জেলায়।
দলীয় সূত্রের দাবি, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ইশরাক সিদ্দিকী নিজেই বিএনপির সদস্য হয়েছেন ২০২২ সালে। তিনি আগে কখনো দলের সদস্যও ছিলেন না। তার বড় ভাই ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকী দলের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে দলকে বার বার বেকায়দায় ফেলেছেন। ইশরাক সিদ্দিকী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হয়েই ত্যাগি নেতাকর্মীদের মাইনাস ও আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীদের দলের গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়ায় ব্যস্ত রয়েছেন। ফলে তার প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন দলের সিনিয়র ও তৃণমূল নেতারা। ক’মাস ধরে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীতে দলের টানটান উত্তেজণা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ে তারেক রহমানের কাছেও অভিযোগ দিয়েছে একটি পক্ষ। যে পক্ষের পক্ষে তৃণমূলের ৮০ ভাগ নেতাকর্মী।
আরও পড়ুন<<>> মানুষ বিএনপির কাছে ভালো কিছুর পরিবর্তন প্রত্যাশা করে
উপজেলা বিএনপির অধিকাংশ নেতাকর্মীরা বলছেন, দলের নতুন কমিটিতে যাদের রাখা হচ্ছে তাদের অনেকেই ফ্যাসিষ্ট সরকারের সঙ্গে আতাত করে চলেছেন। আর কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন বিগত সরকারের সময়ে জেল জুলুম খাটা ত্যাগী নেতারা। এমনকি ডান্ডাবেড়ি পড়ে মায়ের জানাযা পড়া সেই আলোচিত আজম খানকে ইউনিয়ন কমিটি থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এছাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপিতে আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৫জন নেতা-কর্মীকে স্থান দেয়া হয়েছে। এ নিয়েও ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হেলাল উদ্দিন বহু মামলার আসামী। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে তিনবার কারানির্যাতিত হন। তিনি উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও কলেজ ছাত্রসংসদের সাবেক ভিপি-জিএস ছিলেন। ছিলেন ছাত্রদলের উপজেলা সভাপতি। তার স্থলে যাকে আহবায়ক করা হয়েছে সেই নুরুল ইসলাম সরকারের বিরুদ্ধে উল্লেখ্যোগ্য কোন মামলা নেই। ছিলেন না দলের কোন কর্মসূচিতে। ছিলেন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে মিশে। তার ভাই কামাল সিকদার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি হাসিনা সরকারের পতনের পর দলে সক্রিয় হয়েছেন।
স্থানীয় নেতারা জানান, অর্থনৈতিক লেন-দেনের মাধ্যমে তিনি উপজেলা আহবায়কের পদ বাগিয়ে নিয়েছেন। পারভেজ আহমেদ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ছিলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি। বিগত সরকারের সময়ে তিনিও একাধিকবার জেল খেটেছেন। তার নামেও ২০টির অধিক মামলা রয়েছে। তাকে বাদ দিয়ে যাকে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব করা হয়েছে তিনি জেলা সদস্য সচিব ইশরাক সিদ্দিকীর ব্যক্তিগত কর্মচারী এবং জুট ব্যবসায়ী।
উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, গত ১৪ মে কালিয়াকৈর উপজেলা, পৌরসভাসহ জেলার আটটি ইউনিটের কমিটি বাতিল করে গাজীপুর জেলা বিএনপি। এরপর তৃণমূল নেতা–কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বৈঠক করে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি। ঠিক এক মাস পর ১৪ জুন বিকেলে কালিয়াকৈর উপজেলা ও পৌরসভার কমিটি ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন<<>> তারেক রহমানই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক করা হয়েছে মৌচাক ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম সিকদারকে, সদস্যসচিব করা হয়েছে এম আনোয়ার হোসেনকে। কালিয়াকৈর পৌর বিএনপির আহবায়ক করা হয়েছে মামুদ সরকার ও সদস্য সচিব করা হয়েছে মহসিন উজ্জামানকে। তারা কেউই গত আন্দোলনে মাঠে ছিলেন না। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তারা পদ ভাগিয়ে নিয়েছেন বলে তারই ঘনিষ্ঠজনদের মন্তব্য। পৌর বিএনপির আহবায়ক মামুদ সরকার বিগত ১৬ বছর সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল সিকদারকে ম্যানেজ করে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করছেন। তার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে মানুষের জমি দখলের অভিযোগ থাকলেও দল কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। গত ৫ আগষ্টের পর হাসিনা সরকার পালিয়ে গেলে তিনি ইশরাক সিদ্দিকীর ছত্রছায়ায় মানুষের জায়গা জমি দখল করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সদস্য সচিবও বিগত সরকারের সুবিধাভোগী। বিগত ১৬ বছর তার বিরুদ্ধে কোন মামলা হয়নি। পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বিগত সরকারের সময়ে আন্দোলনের জন্য জেল খেটেছেন। তার জায়গা হয়নি আহবায়ক কমিটিতে।
উপজেলা ও পৌর আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে গত ১৫ জুন বিপুল সংখ্যক নেতা–কর্মী পারভেজ আহমেদের পক্ষ নিয়ে আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। একই সময়ে নতুন কমিটির পক্ষে পাল্টা মিছিল হয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-ধাওয়ির ঘটনা ঘটে। কালিয়াকৈর পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ফের দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে তাদের ছত্র ভঙ্গ করে।
দলীয় নেতাকর্মীরা আরও জানান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে কালিয়াকৈরে আরও কয়েকটি কামিটি গঠন করা হয়। এসব কমিটিতেও দীর্ঘদিনের ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন না করে যারা ফ্যাসিস্ট সরকারের সঙ্গে আতাত করে চলেছে এমন নেতাদের কমিটিতে পদ পদবী দিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেন। ইশরাক আহমেদের মনগড়া কমিটির প্রতিবাদ জানাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শ্রম বিষয়ক সহ-সম্পাদক হুমায়ুন কবীর খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) কাজী সাইয়েদুল আলম, নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক পৌর মেয়র মজিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ স্থানীয় বিএনপির প্রাভবাশালী নেতারা এসব কমিটি ঠেকাতে ঐক্য গড়ে তোলেন। এরই মধ্যে ঐক্য ঘোষণা দিয়ে নেতারা কালিয়াকৈর বাসস্ট্যান্ড ও সফিপুর বাজারে বেশ কয়েকটি বড় সভা ও সমাবেশ করেছে।
আরও পড়ুন<<>> প্রচলিত প্রতিহিংসার রাজনীতির পরিবর্তন করতে হবে: তারেক রহমান
বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, গত জুন থেকে আগষ্ট মাস পযন্ত কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপি, কালিয়াকৈর পৌর বিএনপি ও পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডের ৫ টি ওয়ার্ড এবং ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে ৮ টি ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ ৮ আগষ্ট মৌচাক, আটাবহ ও বোয়ালি ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি ঘোষণা দেয়া হয়েছে। বোয়ালি ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক করা হয়েছে সুমীর কুমার গুহ আর সদস্য সচিব করা হয়েছে রিপন আল হাসানকে। বোয়ালী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি ঘোষণার পর ব্যপক সমালোচনার ঝড় উঠেছে। দীর্ঘদিন যারা জেল জুলুমের শিকার হয়ে রাজপথের রাজনীতি করে আসছে তারা কমিটি বাতিল চেয়ে বিক্ষোভ করেছে।
বোয়ালী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি আজম খান বলেন, দল করতে গিয়ে জেল খেটেছি। জেলে থাকায় মায়ের মৃত্যুর আগে শেষ কথাটাও বলতে পারিনি। ডান্ডাবেরি আর হাতকড়া লাগিয়ে মায়ের জানাজা পড়েছি। তারপরও কমিটিতে যোগ্য মর্যাদা দেয়া হয়নি। দলের জন্য আর কি করলে আমাদের মতো নেতার জায়গা হবে-প্রশ্ন রাখেন তিনি।
চাপাইর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ডিজে রাব্বানি ও ফুলবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপি জালাল উদ্দিন আন্দোলনের কারণে দীর্ঘ আট মাস কারাবরণ করেছেন। তবুও তাদের জায়গা হয়নি ইউনিয়ন কমিটি ও উপজেলার আহবায়ক কমিটিতে।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মৌচাক ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি কামরুল ইসলাম বলেন, যাদের কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়া হয়েছে তারা বিগত সময়ে গলায় নৌকার ব্যাচ ঝুলিয়ে মিছিল করে আওয়ামী লীগের একতরফা নির্বাচন করেছে।
তারেক রহমানের কাছে অভিযোগ:
বিগত সময়ে নিস্ক্রীয় নেতাদের কমিটিতে রাখায় কালিয়াকৈর উপজেলা ও পৌরবিএনপির নেতারা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে সম্প্রতি দুইটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। সে অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৪ জনু কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপির ৪১ সদস্য বিশিষ্ট যে আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। সে কমিটির ত্রুটি-বিচ্যুতির বিষয়ে ২৬ জুন আপনাকে (তারেক রহমান) অবগত করা হয়েছে। পরবর্তীতে কমিটির সদস্যদের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে দিয়ে দেখা যায় উপজেলা কমিটির বেশিরভাগ সদস্য বিগত ১৬ বছর সরকার বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে নিক্রিয়, ফ্যাসিস্ট সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেছে। তারা এলাকায় সর্বমহলে বিতর্কিত। যেখানে আওয়ামী সংশ্লিষ্ট, নিস্ক্রিয় ও সুবিধাভোগীদের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অন্তভূ্ক্তিকরা হয়েছে।
আরও পড়ুন<<>> ড. ইউনূস সিজদা দিয়ে লন্ডনে সরকার বেঁচে দিয়েছেন: হাসানাত
সেখানে আমরা মাসের পর মাস রাজনৈতিক কারণে কারাবরণ করলেও আমরাসহ অনেক ত্যাগী ও নিযাতিত নেতাকর্মীদের কমিটিতে অন্তভূক্ত করা হয়নি। কমিটিতে অন্তর্ভূক্ত বিতর্কিতদের বিষয়ে আরো তথ্য আওয়ামী সংশ্লিষ্ট স্থিরচিত্র ও উপযুক্ত প্রমাণাদি তদন্তকালে সরবরাহ করা হবে। ওই অভিযোগটিতে স্বাক্ষর করেছেন কালিয়াকৈর উপজেলার বিএনপির পক্ষে চাপাইর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ডিজি রাব্বানী এবং ফুলবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দিন আহম্মেদ। তারা উপজেলা বিএনপির ৪১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ ১৭ জনকে ফ্যাসিষ্ট সরকারের সঙ্গে আতাত করে চলেছেন বলে চিহ্নিত করে ওই অভিযোগ উল্লেখ করেছেন।
এছাড়া একই সময়ে তারেক রহমানের কাছে পৃথক অভিযোগ দিয়েছে কালিয়াকৈর পৌর বিএনপির ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক সাধারন সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন। তিনি অভিযোগে পৌর বিএনপির আহবায়ক, সদস্য সচিবসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও নির্বাচনের প্রচারণা করার ছবি সংযুক্ত করে অভিযোগটি দাখিল করেন।
গাজীপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, নতুন কমিটিতে যাদের রাখা হয়েছে, তারা সবাই ক্লিন ইমেজের। তাদের ব্যাপারে এলাকার মানুষের কোনো অভিযোগ নেই। অনেকে পদ না পেয়ে হয়তো নানা কথা বলতে পারে। কমিটিতে যারা রয়েছে তাদের দ্বারা মানুষের কোনো ক্ষতি হবে না।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল বলেন, কালিয়াকৈর এবং গাজীপুর ইউনিট থেকে বেশ কিছু অভিযোগ পেয়েছি। কমিটির ব্যপারে অভিযোগ দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়াম্যানের কাছেও দিয়েছে। সেখানে আমাদের কেউ অনুলিপি দিয়েছে ছবি ও ডকুমেন্টসহ। আওয়ামী দোসরদের দিয়ে যেভাবে কমিটি করেছে তা মোটেও কাম্য নয়।
আপন দেশ/এবি
মন্তব্য করুন ।। খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত,আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।