
জন ক্লার্ক, মাইকেল ডেভোরেট ও জন মার্টিনিস
এ বছর পদার্থবিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কার পেলেন তিন মার্কিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন- জন ক্লার্ক, মাইকেল ডেভোরেট ও জন মার্টিনিস। ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং ও ইলেকট্রিক সার্কিটে এনার্জি কোয়ান্টাইজেশন গবেষণার জন্য এ বিজ্ঞানীদের এ পুরস্কার দেয়া হয়।
বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার (০৭ অক্টোবর) বিকাল ৩টা ৪৫ মিনিটে সুইডেনের স্টকহোম থেকে এ বছরের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স।
নোবেলজয়ী এ বিজ্ঞানীরা পাবেন একটি মেডেল, একটি সনদপত্র এবং মোট ১১ মিলিয়ন বা ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা। যেসব বিভাগে একাধিক নোবেলজয়ী থাকবেন, তাদের মধ্যে এ ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা ভাগ হয়ে যাবে। বর্তমান বাজারে এর মান প্রায় ১২ লাখ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
প্রতিবছর পদার্থবিজ্ঞানে ও রসায়নে নোবেল ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স। আর চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল ঘোষণা করে সুইডেনের স্টকহোমের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট।
তার আগের বছর ২০২৩ সালে পদার্থবিদ্যায় যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান আমেরিকার পিয়ের অগস্টিনি, হাঙ্গেরির ফেরেঙ্ক ক্রাউৎজ এবং ফ্রান্সের অ্যানে এলহুইলার। পদার্থবিদ্যায় ২০২৩ সালের নোবেলজয়ী তিন বিজ্ঞানীরই গবেষণার বিষয় ছিল অভিন্ন- ইলেকট্রন গতিবিদ্যা।
পদার্থ বিজ্ঞানে সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পেয়েছেন আর্থুর আসকিন। ২০১৮ সালে ৯৬ বছর বয়সে তিনি সম্মানজনক এ পদক পান। অপরদিকে ১৯১৫ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে পদার্থে নোবেল পেয়ে রেকর্ড গড়েন লরেন্স ব্রেগ। তার চেয়ে কম বয়সে এরপর আর কেউ পদার্থে নোবেল পাননি। আর জন বার্ডিন একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে দুইবার এ ক্যাটাগরিতে নোবেল পেয়েছেন।
আপন দেশ/এমবি
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।