ফাইল ছবি
দেশের সব সরকারি স্কুল এবং মহানগর ও জেলা উপজেলা সদরের বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) শুরু হওয়া এ কার্যক্রমস চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এরপর ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে ভাগ্য নির্ধারণ হবে দেশের সব সরকারি এবং মহানগর ও জেলা-উপজেলা পর্যায়ের স্কুলে শূন্য আসনের আবেদনকারীদের। এ ক্ষেত্রে দুটি অপেক্ষমাণ তালিকাও করা হবে।
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে ভিন্নমত আছে। তারা বলছেন, অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী লটারিতে নাম না ওঠায় তারা ভর্তি হতে পারছে না, এটা একটি সমস্যা। অনেক বাচ্চা আছে, লিখতে জানে না, কিন্তু ভাগ্যের গুণে চান্স পেয়ে যায়। অনেক বাচ্চা লিখতে পেরেও সুযোগ পায় না। সে জন্য মন খারাপ হয়। কেউ কেউ বলছেন, পরীক্ষা হলে অনেকটা ঝামেলা হয়। ওখানে কোটা থাকে, কোটার হিসাব করতে হয়। লটারিতে তো কোনো কোটা থাকে না।
আরও পড়ুন<<>>তারেক রহমানের জন্মদিনে ছাত্রদলের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর বলছে, প্রতি শ্রেণিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা হবে সর্বোচ্চ ৫৫ জন। প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৫ বছর আর সর্বোচ্চ ৭ বছর। তবে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা আছে, এমন শিশুদের ক্ষেত্রে তা শিথিলযোগ্য। সে সঙ্গে ভর্তি ফি, উন্নয়ন ফি ও সেশন ফির মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আব্দুল হান্নান বলেন, এ লটারি পদ্ধতির মাধ্যমে ভালো স্কুলে একজন মধ্যম মানের বা নিম্ন মানের শিক্ষার্থীর পড়ার সুযোগ আছে। এ লক্ষ্যে গত বছরের ধারাবাহিকতা এবারও বজায় আছে।
ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে ক্যান্টনমেন্ট এলাকার জন্য আসন থাকবে ৪০ শতাংশ। এছাড়াও থাকবে অল্প করে সহোদর বা যমজ কোটা, মুক্তিযোদ্ধা কোটা, বিদ্যালয়ের পোষ্য কোটা থাকবে নামমাত্র। gsa.teletalk.com.bd—এইওয়েবসাইটে আবেদন করা যাবে।
আপন দেশ/জেডআই
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।




































