
ছবি: সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক হ্যাশট্যাগ দিবস আজ। ২০০৭ সালের দিকে যারা টুইটার ব্যবহার করেছেন তারা এ হ্যাশট্যাগের সঙ্গে আগেই পরিচিত। হ্যাশট্যাগের ব্যবহার শুরু হয় মূলত মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারে। এ ধারণাটি তৈরি করেছিলেন স্বঘোষিত ‘হ্যাশ গডফাদার’ ক্রিস মেসিনা। তিনি একজন পণ্য ডিজাইনার, যিনি টুইটার (বর্তমান এক্স) এর গ্রাহকদের জন্য বিষয়গুলো অনুসন্ধান করা সহজ করে তুলতে চেয়েছিলেন।
২০১৩ সালের জুনে ফেসবুকেও হ্যাশট্যাগের ব্যবহার শুরু হয়। এখন গুগলপ্লাসেও এর ব্যবহার দেখা যায়। হ্যাশট্যাগের জনপ্রিয়তা এত বেড়ে যায় যে, শেষ পর্যন্ত ‘হ্যাশট্যাগ’ শব্দটি ২০১৪ সালের জুন মাসে অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারিতেও জায়গা করে নেয়। বর্তমানে প্রতিদিন ১০ কোটিরও বেশি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়।
আরওপড়ুন<<>>বিশ্বে সবচেয়ে পাতলা আইফোন আনছে অ্যাপল
সাধারণত কোনো বিষয়ে প্রতিবাদ জানাতে হ্যাশট্যাগের ব্যবহার বেশি। ইদানিং অবশ্য এর বিভিন্ন ব্যবহার বেড়েছে। আজকাল সিনেমার প্রচারেও এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে হচ্ছে। আবার কেউ কোনো বিষয়কে প্রাধান্য দিতেও একই কাজ করেন। কেউবা শুধুই নিজেদের ভেতর আড্ডার জন্যও এমনটা করতে পারেন।
হ্যাশট্যাগজুড়ে দেয়া পোস্ট আপনাকে কেবল সম্ভাব্য লক্ষ্য বা টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে আপনাকে নিয়ে যাবে তা-ই নয়। এটি বিপণন ক্ষেত্র এবং আপনার প্রতিদ্বন্দী সম্পর্কেও জানাবে। তাই নিজের যোগ করা হ্যাশট্যাগ দিয়েই খুঁজে দেখুন আপনার পণ্যের মতো পণ্য অন্য কেউ সরবরাহ করছে কি না।
আপন দেশ/এমএইচ
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।