ছবি : আপন দেশ
কুয়াশা আর হিমবাতাসের দূর্যোগে বিপর্যস্ত দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। দূর্ভোগ বেড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। শীতে কাঁপছে পথচারী থেকে ছিন্নমুল অসহায় মানুষ। বেড়েছে শীতজনিত নানা রোগ। এতে তৈরি হয়েছে বিপর্যস্ত পরিস্থিতি।
রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা রেকর্ডের তথ্যটি জানিয়েছে জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ।
আরও পড়ুন<<>>তেঁতুলিয়ার শীতার্তদের পাশে আল-ইত্তেহাদ
গত দিনের মতোই প্রকৃতি ঢেকে রেখেছে কুয়াশা। কুয়াশায় দেখা মিলছে না সূর্যের মুখ। দিনভর প্রাকৃতিক বৈরি পরিবেশের কারণে জনজীবনে নেমে এসেছে দূর্ভোগ। জনজীবনের দূর্ভোগের সঙ্গে বেড়েছে প্রাণিদের দূর্ভোগ। শীতে প্রাণিদের সুরক্ষা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই।

এদিকে শীতে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বিভিন্ন শীতজনিত রোগ। প্রতিদিন সর্দি, জ্বর, কাঁশি, ডায়েরিয়া, নিউমোনিয়াসহ নানান রোগ নিয়ে হাসপাতালে বহির্বিভাগে ভিড় করছেন রোগীরা। এদের বেশির ভাগ শিশু ও বয়োবৃদ্ধ। চিকিৎসকরা চিকিৎসার পাশাপাশি শীতে সুরক্ষিত থাকতে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ জানান, তাপমাত্রা বাড়লেও বাতাসের কারণে ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। রোববার সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আপন দেশ/জেডআই
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।




































