 
										ছবি: আপন দেশ
খালেদা জিয়া ভোট চুরি করে ক্ষমতায় গিয়েছিল। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তার পতন ঘটে। ভোট চোরেরা টিকে থাকতে পারেনা। ওদের শিক্ষা হয়নি। বিএনপির আগুন সন্ত্রাসের জবাব ৭ জানুয়ারির ভোটের মাধ্যমে দিতে হবে। এসব কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার (৩ জানুয়ারি) ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে নির্বাচনী সভায় অংশ নেন তিনি। এতে পাঁচটি জেলা ও একটি উপজেলার নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া। কিন্তু আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। ওদের শিক্ষা হয়নি। ২০০১ সালে আবারও ভোট কারচুপি, জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা শুরু করে। তাদের দুঃশাসনের কারণে দেশে জরুরি অবস্থা জারি হয়। এবারের ভোটে কোনো গন্ডগোল চাই না, যে যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোট অনেক জরুরি। ভোটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে। ভোটের মাধ্যমে বিএনপির দুর্বৃত্তায়নের জবাব দিতে হবে।
আরও পড়ুন>> কী ঘটতে যাচ্ছে নির্বাচনের পরে
তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক রকম খেলা অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয় বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে দেয়। যারা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে দেয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যারা ধ্বংস করে তারা দেশটাকেই ধ্বংস করবে। এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে। আমরা তা মেনে নেব না।
সরকার প্রধান বলেন, আমি চাই, অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তার পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে। সেটাই আমাদের লক্ষ। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা সুগম হবে।
আপন দেশ/এসএমএ
মন্তব্য করুন ।। খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত,আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।




































