
ছবি: আপন দেশ
কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়া আর কারোর ক্যাম্পাসে ঢোকার নেই অনুমতি। তবে আবেদন সাপেক্ষে নির্বাচনী পরিবেশ দেখতে প্রতি প্যানেলে ৫ জনের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এর ফলে ক্যাম্পাসে ঢুকতে পারছে বহিরাগতরা।
বেলা ১১ টার সময় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন মার্কেটে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা আমানুল্লাহ আমানকে দেখা যায় বসে থাকতে। এটা দেখে অনেকে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এর আগে গতকাল বিকালেও আমান টুকিটাকি চত্বরে দেখা যায়।
আরও পড়ুন>>>‘ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত প্রশাসনকে সজাগ থাকতে হবে’
গতকাল নির্বাচন কমিশন জানান, উনি ঢুকলেন কীভাবে? উনার তো আসার কথা না এখানে। উনি কীভাবে ঢুকলেন? আচ্ছা, বিষয়টা আমি দেখছি।
জিএস পদপ্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, আমি নিজেও দেখেছি। প্রশ্ন হলো প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞার পরও একটা ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা কিভাবে ভোট চলাকালে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেন সেটাই দেখার বিষয়। তিনি প্রশাসনকে ম্যানেজ করে নাকি অন্যভাবে ঢুকেছেন আমরা জানিনা। তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এটি উদ্বেগজনক।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন বলেন, নির্বাচনী পরিবেশ দেখার জন্য অনেকে আবেদন করেছে। আমরা সে সে সাপেক্ষে পাঁচজনকে অনুমতি দিয়েছি। তারা ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না, ক্যাম্পাসে ঘোরাঘুরি করতে পারবে। নির্বাচন কেমন হচ্ছে তা দেখবে। আমরা ছাত্রদল, শিবিরসহ যারা আবেদন করেছে সবাইকেই পাঁচজন করে আনার অনুমতি দিয়েছি।
আপন দেশ/এমবি
মন্তব্য করুন # খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, আপন দেশ ডটকম- এর দায়ভার নেবে না।