Apan Desh | আপন দেশ

অপরাধ

ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিদের বিকৃত ছবি ও অবমাননাকর মন্তব্য সরানোর নির্দেশ

ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিদের বিকৃত ছবি ও অবমাননাকর মন্তব্য সরানোর নির্দেশ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) বিচারপতিদের বিকৃত ছবি ও অবমাননাকর মন্তব্য কোনও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়ে থাকলে তা সরানোর নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সব গণমাধ্যম (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন) নির্বাহীদের কাছে এ বিষয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশনা ও তথ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে গণমাধ্যমগুলোর কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নিজামূল কবীরের সই করা চিঠিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিদের ছবি বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক, সোশ্যাল ও অনলাইন মিডিয়ায় বিকৃত ও কারসাজি করে নেতিবাচকভাবে প্রচারিত হচ্ছে— যা ট্রাইব্যুনাল ও ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিদের জন্য অবমাননাকর। ট্রাইব্যুনাল ও ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিদের জন্য অবমাননাকর ও অপমানজনক যেকোনও ছবি, তথ্য, মন্তব্য, বক্তব্য প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় এবং অনলাইন নিউজ পোর্টালে এরইমধ্যে প্রকাশিত হয়ে থাকলে অবিলম্বে সেগুলো অপসারণ করতে হবে। 

০৮:৩১ পিএম, ২৭ নভেম্বর ২০২৫ বৃহস্পতিবার

শেখ হাসিনা-কামালের মৃত্যুদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

শেখ হাসিনা-কামালের মৃত্যুদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২৬ নভেম্বর) তাদের মৃত্যুদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়। ফলে বুধবার থেকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে শেখ হাসিনা ও কামালকে। জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। 

০৫:৪৪ পিএম, ২৬ নভেম্বর ২০২৫ বুধবার

শেখ হাসিনাসহ ১২ আসামির প্লট দুর্নীতি মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

শেখ হাসিনাসহ ১২ আসামির প্লট দুর্নীতি মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২ আসামির বিরুদ্ধে রায়ের জন্য আগামী ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। রোববার (২৩ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৫ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে এ দিন ধার্য করেন। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে সরকারি প্লট বরাদ্দে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের সদস্যসহ ২৩ জন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে।

০২:৫৫ পিএম, ২৩ নভেম্বর ২০২৫ রোববার

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার রায় কবে, জানা যাবে কাল

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার রায় কবে, জানা যাবে কাল

জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় দেয়ার তারিখ আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) নির্ধারিত হতে পারে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ তারিখ নির্ধারণ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছে প্রসিকিউশন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। এর আগে গত ২৩ অক্টোবর শুনানি শেষে রায়ের তারিখ নির্ধারণের জন্য ১৩ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়।শেষ দিনে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান সমাপনী বক্তব্যে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রার্থনা করেন।

০৯:০৯ পিএম, ১২ নভেম্বর ২০২৫ বুধবার

‘ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচার মানে হাত-পা বেঁধে সাঁতার কাটতে বলা’

‘ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচার মানে হাত-পা বেঁধে সাঁতার কাটতে বলা’

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচার প্রক্রিয়াকে অত্যন্ত সীমাবদ্ধ ও কঠিন বলে মন্তব্য করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি বলেন, এ আইনে বিচার করা মানে, ‘হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে দিয়ে আসামিকে বলা হবে এখন সাঁতার কাটো।’ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট তিনজন আসামির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ মামলা চলছে। তাদের মধ্যে মামুন নিজের দোষ স্বীকার করে ‘অ্যাপ্রুভার’ (রাজসাক্ষী হিসেবে পরিচিত) হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন। আর শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক। এ দুজনের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন। এ মামলায় প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেছেন। আজ আসামিপক্ষের আইনজীবী যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু করলেন।

০৫:২৩ পিএম, ২০ অক্টোবর ২০২৫ সোমবার

‘মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুধুমাত্র ট্রাইব্যুনাল আইনেই সম্ভব’

‘মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুধুমাত্র ট্রাইব্যুনাল আইনেই সম্ভব’

মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার কেবল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনেই সম্ভব। গুম, খুন ও নির্যাতনের মতো গুরুতর মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এ ট্রাইব্যুনাল আইন ছাড়া সম্ভব নয়। কেউ আনুষ্ঠানিকভাবে আইনি ব্যাখ্যা চাইলে- তা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। রোববার (১২ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের বিরতির সময় চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য দেন। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংবিধান দ্বারা সুরক্ষিত। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেফতারি পরোয়ানা যথা সময়ে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে পৌঁছে গেছে। ১৫ জন সেনা হেফাজতে আছে এটা গণমাধ্যমে দেখলেও, এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কিছু জানে না কর্তৃপক্ষ।  

০২:৩২ পিএম, ১২ অক্টোবর ২০২৫ রোববার

আইসিটিতে অফিযোগ  থাকলে সংসদ সদস্য হওয়া যাবে না

আইসিটিতে অফিযোগ থাকলে সংসদ সদস্য হওয়া যাবে না

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি সংসদ সদস্য হওয়ার বা থাকার যোগ্য হবেন না। এমন বিধান রেখে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক কোনো ব্যক্তি যদি অব্যাহতি বা খালাসপ্রাপ্ত হন, তাহলে এ বিধান তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। সোমবার (0৬ অক্টোবর) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের মুদ্রণ ও প্রকাশনা শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের পর অভিযুক্ত ব্যক্তি জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়া বা থাকার যোগ্য হবেন না। পাশাপাশি তিনি কোনো স্থানীয় সরকার সংস্থার সদস্য, কমিশনার, চেয়ারম্যান, মেয়র বা প্রশাসক হিসেবে নির্বাচিত বা নিয়োগপ্রাপ্ত হতে বা থাকতে পারবেন না। এছাড়া ওই ব্যক্তি প্রজাতন্ত্রের কোনো চাকরিতে নিয়োগপ্রাপ্ত হতে পারবেন না । অন্য কোনো সরকারি পদেও অধিষ্ঠিত থাকতে পারবেন না। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক কোনো ব্যক্তি যদি অব্যাহতি বা খালাসপ্রাপ্ত হন, তাহলে এ বিধান তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। আপন দেশ/এবি

১২:৫৯ পিএম, ৭ অক্টোবর ২০২৫ মঙ্গলবার

পালানোর দিনেই হাসিনার ১ হাজার কল মুছে ফেলা হয় 

পালানোর দিনেই হাসিনার ১ হাজার কল মুছে ফেলা হয় 

গত বছরের ৫ আগস্ট সন্ধ্যায় শেখ হাসিনার চারটি মোবাইল ফোনের ১ হাজার কল রেকর্ড মুছে ফেলা হয়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মুখে ঐদিন দুপুরে প্রধানমন্ত্রী পদ ছেড়ে পলায়ন করেন শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছাড়ার কয়েক ঘণ্টা পরেই এ ঘটনা ঘটে। টেলিযোগাযোগ নজরদারির জাতীয় সংস্থা ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি)-এর সার্ভার থেকে এ কল রেকর্ডগুলো মুছে ফেলা হয়। কল রেকর্ডগুলো মুছে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন এনটিএমসি’র সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) জিয়াউল আহসান। এ তথ্য জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) তিনি এ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি জানান।

০৭:৩৪ পিএম, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সোমবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement