Apan Desh | আপন দেশ

বন্যা

খাল-বাঁধ দখলে দীর্ঘ হচ্ছে বন্যা পরবর্তী জলাবদ্ধতা

খাল-বাঁধ দখলে দীর্ঘ হচ্ছে বন্যা পরবর্তী জলাবদ্ধতা

নোয়াখালীর বন্যা ও স্থায়ী জলাবদ্ধতা গত ৫০-৬০ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। সরকারি হিসেব বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে নোয়াখালীতে। যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৪হাজার ১৯১কোটি টাকা। বন্যা পরবর্তীতে দীর্ঘ হয়েছে জেলার জলাবদ্ধতার পরিস্থিতি। আর এর জন্য খাল দখল, খালের ওপর বহুতল ভবন, অপরিকল্পিতভাবে যত্রতত্র কালভার্ট, বাঁধ নির্মাণকে দাবি করে দ্রুত এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। জলাবদ্ধ এলাকায় দেখা গেছে, জেলার বেগমগঞ্জের চৌমুহনীর বিভিন্ন সড়ক থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও পানি রয়েছে প্রতিটি বাড়ির উঠোনে। কোথাও হাঁটু পরিমাণ, কোথাও এর চেয়ে বেশি পানি রয়েছে।

০১:৩৯ পিএম, ১৫ অক্টোবর ২০২৪ মঙ্গলবার

‘পূর্বাঞ্চলে ‌বন্যায় ১৪৪২১ কোটি টাকার ক্ষতি’

‘পূর্বাঞ্চলে ‌বন্যায় ১৪৪২১ কোটি টাকার ক্ষতি’

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জানিয়েছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। রোববার (৬ অক্টোবর) ধানমণ্ডিতে সিপিডির কার্যালয়ে আয়োজিত বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। ফাহমিদা খাতুন বলেন, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরসহ দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, যা জিডিপির দশমিক ২৬ শতাংশ। এরমধ্যে কৃষি ও বন খাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। যার পরিমাণ ৫ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা। অবকাঠামো খাতে ৪ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ঘরবাড়িতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা।

১২:১৫ পিএম, ৬ অক্টোবর ২০২৪ রোববার

শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, মৃত্যু বেড়ে ৭

শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, মৃত্যু বেড়ে ৭

শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। এছাড়া বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় বৃদ্ধি পেয়েছে বিভিন্ন নদীর পানি। এতে এখন পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (৬ অক্টোবর) নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলা সদরে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও নিম্নাঞ্চলের অন্তত দুই শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। নালিতাবাড়িতে সড়ক ভেঙে ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। নতুন করে শেরপুর সদর এবং নকলা উপজেলার আরও ৬টি ইউনিয়ন পানিতে প্লাবিত হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের ফলে ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি ও সোমেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। বন্যার কারণে অনেকের বাড়ি-ঘর পানিবন্দি হয়েছে। এখন পর্যন্ত শেরপুরের ৫টি উপজেলার ২৮টি ইউনিয়নের দুই শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আর পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন দেড় লাখেরও বেশি মানুষ। ঝিনাইগাতী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার সব সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

১০:২৯ এএম, ৬ অক্টোবর ২০২৪ রোববার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement