Apan Desh | আপন দেশ

এস আলম

এস আলমের অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন 

এস আলমের অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন 

ব্যাংক খাত থেকে অর্থ লুটপাটের অভিযোগ রয়েছে এস আলমের বিরুদ্ধে। এস আলম কর্তৃক অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অপসারণের দাবিতে ইসলামী ব্যাংক শেয়ারহোল্ডারস ফোরাম বিক্ষোভ করছে। সোমবার (০৬ অক্টোবর) তারা রাজধানীর দিলকুশায় ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে। একই সঙ্গে ইসলামী ব্যাংক গ্রাহক ফোরামও দেশজুড়ে আন্দোলন করছে। তারা ইসলামী ব্যাংকের প্রতিটি শাখার সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করছে। সমাবেশে বক্তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অপসারণের আহবান জানান। তারা বলেন, এসব অদক্ষ কর্মকর্তা ব্যাংককে ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে অবৈধ কর্মকর্তাদের অপসারণ করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন শুরু হবে। শেয়ারহোল্ডার ও গ্রাহকরা এ আন্দোলন শুরু করবেন। প্রধান কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অনেকে বক্তব্য দেন। এদের মধ্যে ছিলেন মো. মোহতাছিম বিল্লাহ, হাফিজুর রহমান, ইমাম হোসাইন, মাহমুদুল হাসান, এটিএম সিরাজুল হক, ড. হারুনুর রশিদ, মো. মুস্তাফিজুর রহমান ও মো. রতন।

০৩:০৪ পিএম, ৬ অক্টোবর ২০২৫ সোমবার

গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না ইউনিয়ন ব্যাংক, ভোগান্তি চরমে

গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না ইউনিয়ন ব্যাংক, ভোগান্তি চরমে

ছাত্র জনতার বিপ্লবে সরকার পতনের পর দেশে অনেক ক্ষেত্রেই পরিবর্তন এসেছে। বিভিন্ন সেক্টরে চলছে সংস্কার কার্যক্রম। কিন্তু ব্যাংক সেক্টরে দুর্দশা যেন আরও বেড়েছে। বেশ কয়েকটি ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের গচ্ছিত টাকা দিতে পারছেনা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা। গত ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ সরকার। দীর্ঘ এ সময়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। তারমধ্যে অন্যতম ব্যাংক সেক্টর। এক এস আলম ও তার পরিবারের দখলেই ছিল অন্তত সাতটি ব্যাংক। তারমধ্যে অন্যতম ইউনিয়ন ব্যাংক।

০৬:১২ পিএম, ৭ নভেম্বর ২০২৪ বৃহস্পতিবার

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন কার্যালয় ছিল এস আলমের!

সরকারের ভেতরেও যে সরকার থাকে। শীর্ষ কর্তাকেও গোলাম বানিয়ে রাখা যায়- এমন নজির আছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকে। এ কাজটিই করেছে দেশের আলোচিত-সমালোচিত লুটেরা এস আলম গ্রুপ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ তিন কার্যালয় ছিল গ্রুপটির মালিক সাইফুল আলম মাসুদের দখলে। আর যেসব কর্মকর্তা এস আলমের গোলামির জিঞ্জির পরেছিল তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে অকল্পনীয়। একেকজনের কাহিনী আঙ্গুলফুলে কলাগাছ বনে যাবার চেয়েও ভয়ঙ্কর। তাদের কারণে সকল বিধিবিধান ভেঙে নির্বিঘ্নে নামে-বেনামে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা ঋণ নিতে পেরেছে গ্রুপটি। ওই ঋণের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকাই পাচার করতে পেরেছে কোন প্রশ্নের মুখে না পড়েই। গ্রুপটির বেপরোয়া লুটপাটের ফলে দেউলিয়ার পথে হাটছে দেশের ৮টি ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আপন দেশ-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে সেচিত্র।

১১:২৬ পিএম, ২১ অক্টোবর ২০২৪ সোমবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement