Apan Desh | আপন দেশ

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লি:

ন্যাশনাল লাইফের তদন্তে দুদক: ২১শ’ অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন, ৭১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ-পাচার

ন্যাশনাল লাইফের তদন্তে দুদক: ২১শ’ অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন, ৭১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ-পাচার

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে ভয়াবহ দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের চিত্র উঠে এসেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তে। এজেন্ট কমিশন, ইনসেনটিভ ও অ্যালাউন্সের নামে অন্তত ২১০০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে কোম্পানির তহবিল থেকে ৭১৮ কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নেয়া হয়েছে। জাল ভাউচার, নগদ লেনদেন ও ভুয়া এজেন্টের মাধ্যমে এ অর্থ লোপাটের ঘটনায় জড়িত রয়েছেন সাবেক এমপি মোর্শেদ আলম, তার পরিবার ও পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা। তদন্তে মিলেছে মানিলন্ডারিংয়ের সুস্পষ্ট প্রমাণ।

১১:০৯ পিএম, ২ আগস্ট ২০২৫ শনিবার

মোরশেদ আলমের ‘শরীয়াহ ভিত্তিক’ দুর্নীতি! ন্যাশনাল লাইফের শতকোটি লুট

মোরশেদ আলমের ‘শরীয়াহ ভিত্তিক’ দুর্নীতি! ন্যাশনাল লাইফের শতকোটি লুট

মোরশেদ আলম। লোকে চেনে ধনকুবের হিসেবে। গড়েছেন ব্যাংক, বীমা, মিডিয়া হাউসসহ বহু প্রতিষ্ঠান। হালের পতিত আর অতীতের অপ্রতিরোদ্ধ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা আস্থাভাজন ছিলেন তিনি। ধন ঢেলেই টানা তিনবার এমপি হয়েছিলেন। ক্ষমতার তলোয়ারে ধরাকে সরাজ্ঞান করেছেন। তার নিয়ন্ত্রিত ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোং। সাধারণ মানুষের আমান খেয়ানত করেছেন অভিনব কৌশলে। লুটের টাকা জায়েজ করতে গঠন করেছিলেন শরীয়াহ কাউন্সিলও। আপন দেশ-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসছে ওই চক্রের ‘শরীয়াহ ভিত্তিক’দুর্নীতি! শত কোটি টাকা লুটপাটের অকাট্য প্রমাণ-চিত্র।

০৭:১১ পিএম, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ মঙ্গলবার

বেনামি প্রতিষ্ঠানের আড়ালে মোরশেদ আলমের শত শত কোটি টাকা পাচার

বেনামি প্রতিষ্ঠানের আড়ালে মোরশেদ আলমের শত শত কোটি টাকা পাচার

আওয়ামী লীগে সাবেক এমপি, বেঙ্গল গ্রুপের মালিক মো. মোরশেদ আলম। তার প্রতিষ্ঠানে প্রায় দুই যুগ ধরে উৎপাদন, আমদানি-রফতানিসহ যাবতীয় কার্যক্রমে ব্যবহার করা হচ্ছে অস্তিত্বহীন কথিত ‘বিদেশি’ নাগরিকদের। তাদের দেখানো হচ্ছে- প্রতিষ্ঠানটির ‘চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক’ এবং ‘পরিচালক’ হিসেবে। বোর্ড মিটিংয়ের রেজুলেশন, অফিসিয়াল রেকর্ডপত্র, কাঁচামাল আমদানি ও ফিনিশড গুড রফতানি, স্থানীয়বাজারে বিক্রি, এমনকি ব্যাংকের লেনদেনও অস্তিত্বহীন ব্যক্তিদের স্বাক্ষরেই! কে বা কারা এ স্বাক্ষর করছে, সেটি স্বচক্ষে দেখেননি প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারি। এমনকি যেসব ব্যাংকে লেনদেন হচ্ছে, তারাও কথিত বিদেশি নাগরিকদের সই-স্বাক্ষর নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। এমন ভুতুড়ে প্রতিষ্ঠানটির নাম ‘হ্যাঙ্গার্স প্লাস (বাংলাদেশ) লিমিটেড’।

০৬:৪০ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ রোববার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement