Apan Desh | আপন দেশ

মূল্যস্ফীতি

চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামতে পারে: গভর্নর

চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামতে পারে: গভর্নর

চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে। এ মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংক–গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এ আশা প্রকাশ করেন। বৃহস্পতিবার (০৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। গভর্নর বলেন, ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতি ১২ শতাংশের বেশি হয়েছিল, তবে সাম্প্রতিক সময়ের প্রবণতা আশাব্যঞ্জক। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে এসেছে, সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে তা ৫ শতাংশে নামানো সম্ভব হবে। নীতিসূদহার কমানোর বিষয়ে তিনি বলেন, সুদের প্রকৃত হার ইতিবাচক না থাকলে হার কমানো সম্ভব নয়। বৈদেশিক ঋণ কমাতে হলে প্রথমেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ জরুরি।

০৯:৫০ পিএম, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫ বৃহস্পতিবার

সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬ শতাংশ

সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬ শতাংশ

দেশে সেপ্টেম্বর মাসে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশে। যা আগের মাস আগস্টে ছিল ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। সোমবার (০৬ অক্টোবর) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মাসিক ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতিতে সামান্য ঊর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা গেছে। বিবিএসের তথ্য বলছে, গত বছরের একই সময়ে অর্থাৎ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। অর্থাৎ, বছরওয়ারি হিসেবে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমলেও মাসওয়ারি ভিত্তিতে তা আবার বেড়েছে। খাতভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশে। যা আগস্টে ছিল ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ। অন্যদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ। যা এক মাস আগে ছিল ৮ দশমিক ৯০ শতাংশ।

০৬:৫১ পিএম, ৬ অক্টোবর ২০২৫ সোমবার

মূল্যস্ফীতি বাড়ছেই, মুদ্রানীতি প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন

মূল্যস্ফীতি বাড়ছেই, মুদ্রানীতি প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন

মূল্যস্ফীতির লাগাম ধরতে ঘোষণা করা হয় মুদ্রানীতি। আশা করা হয়, মুদ্রানীতি প্রয়োগে নিত্যপণ্যের দাম কমবে। কিন্তু সে আশায় গুড়েবালি। নভেম্বর-ডিসেম্বর মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছিল। তবে ভোটের পর জানুয়ারি থেকে ফের বাড়ছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, মুদ্রানীতি ছিল কৌশলগত। ভোট কেন্দ্রিক। মূল্যস্ফীতিই নিয়ন্ত্রণে সরকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে কঠোর হবার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। গত জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশে। ২০২৩ সালের অক্টোবরের পর এটিই সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি। শহর ও গ্রাম দু’জায়গাতেই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।

০৭:০০ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ শুক্রবার

মূল্যস্ফীতির চাপে তহবিল বন্ধ করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

মূল্যস্ফীতির চাপে তহবিল বন্ধ করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক কাউকে টাকা দিলে মানি ক্রিয়েশন হয়। এর ফলে মূল্যস্ফীতি বাড়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধীরে ধীরে কেয়ারলেস সোসাইটির দিকে এগোচ্ছে। ২০২৬ সালের মধ্যে ৭৫ শতাংশ লেনদেন ক্যাশলেসভিত্তিক হয়ে যাবে। কোনো সিস্টেমকে ডিজিটাল করলেই তার কাজ শেষ হয়ে যায় না সিস্টেমকে মেইনটেইন্যান্স করাটা প্রধান সমস্যা। এই পুরো সিস্টেমটি এনআইডিভিত্তিক। এই মুহূর্তে ৫০ প্রতিষ্ঠানে ডাটা আপলোড করা আছে। এই মুহূর্তে ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আলাদা কোনো তহবিল দেয়া সম্ভব নয়। জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গর্ভনর আব্দুর রউফ তালুকদার।

১০:৩৫ পিএম, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আরও উদ্যোগ প্রয়োজন: আইএমএফ

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আরও উদ্যোগ প্রয়োজন: আইএমএফ

গত মাসে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এটি চলমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। তবে স্থিতিশীল করতে আরও উদ্যোগের প্রয়োজন। এমনটাই মনে করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে আইএমএফ। এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মুদ্রানীতি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন নীতিতে মূল্যস্ফীতি হ্রাস করতে বেশ কয়েকটি উদ্যোগের কথা বলা আছে। এর মধ্যে পলিসি হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে আট শতাংশ করা, বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা।

০৩:২০ পিএম, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বৃহস্পতিবার

Advertisement
সর্বাধিক পঠিত
Advertisement